করোনা ঠেকাতে আমরা কি জরুরী ভিত্তিতে এসব পদক্ষেপ নিতে পারি?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, “করোনা ঠেকাতে আমরা কি জরুরী ভিত্তিতে এসব পদক্ষেপ নিতে পারি?
ক) ফিল্ড হাসপাতাল তৈরী, চিকিৎসা সম্বন্বয়, শৃংঘলা বিধানের জন্য সেনা মোতায়েন।
খ) উন্নত হাসপাতালগুলোতে করোনা পরীক্ষা ও পৃথকীকরণের মাধ্যমে চিকিৎসার অনুমতি প্রদান।
গ) কারাগারগুলো থেকে সাধারন অপরাধী ও দীর্ঘ সময় ধরে বিনাবিচারে বন্দীদের মুক্তি।
ঘ) মসজিদ মন্দিরে জনসমাগম নিয়ন্ত্রণ করা
ঙ) অতিদরিদ্র মানুষের জন্য ত্রান ব্যবস্থা গড়ে তোলা”
ভুয়া ফেসবুক পেজ বর্জন করার আহ্বান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমার নামে আবার কিছু ফেক বা ভুয়া পেজ ও অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ফেসবুকে। হুবহু একই ছবি দিয়েও আমার নামে পেজ খোলা হচ্ছে।
মঙ্গলবার নিজের ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলেন।
কীভাবে ভুয়া পেজ চিনবেন সে বিষয়েও পরামর্শ দেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ভুয়া পেজ বোঝার একটা উপায় আছে। এটি আমার একমাত্র সত্যিকারের ফ্যানপেজ। আমার এই পেজে ফলোয়ারের সংখ্যা ৬ লাখের বেশি। ভুয়া অ্যাকাউন্ট বা পেজগুলোতে এটি দেখানো কোনোভাবে সম্ভব নয়। একটু চেক করে দেখলে বুঝতে পারবেন যে সেগুলো ভুয়া।
তিনি বলেন, ভুয়া অ্যাকাউন্টগুলোর বক্তব্য ও ছবি বা পোস্টের সঙ্গে আমার কোনো রকম সম্পর্ক নেই। আমি ভুয়া অ্যাকাউন্টের বিষয়ে থানায় জিডি করেছি দুই বছর আগে। এ পেজটি ভেরিফায়েড করার বহু চেষ্টা করেছি। ফেসবুক করছে না। কেন করছে না জানি না আমি।
‘কিন্তু আপনি একটু লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন ভুয়া পেজ/অ্যাকাউন্ট কোনগুলো। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ ভুয়া পেজগুলো পুরোপুরি বর্জন করুন।’
“টেলিভিশন টক-শোতে আমার এখন যাওয়া হয় না বহু বছর ধরে। পত্রিকার লেখালেখিতেও রয়েছে নানা সীমাবদ্ধতা। আমার তাতে অসুবিধা হয় না তেমন।
আমার ফ্যানপেজে কিছু একটা মন্তব্য করলে তা নিমিষে পৌঁছে যায় কয়েক লাখ মানুষের কাছে, এমনকি সেটা দেশের কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় ছাপা হয়ে যায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যে। কোনো কোনো মন্তব্য ইউটিউবে পড়ে শোনানো হয় আমার ছবি দিয়ে।
আশ্চর্য হয়ে দেখি সেটিও কখনো কখনো দেখে লক্ষাধিক মানুষ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যে কতটা শক্তিশালী তা আমি নিজের জীবনের ঘটনা থেকে বুঝতে পারি।”