ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জের ঘটনায় আমি লজ্জিত ও কষ্ট পেয়েছি: বিভাগীয় ডিআইজি
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহররম আলীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ এবং সংসদ সদস্য শম্ভুর সাথে ঔদ্ধত্য পূর্ণ আচরণের অভিযোগে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে বরগুনার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীরা। বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়ে বরগুনা শহর। ডিআইজি আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আজ আমি যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে তার জন্য কষ্ট এবং লজ্জা নিয়ে বরগুনায় এসেছি।’
আজ বরিশাল বিভাগীয় পুলিশের ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান বরগুনা সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
ডিআইজি বলেন, ‘আমি এখানে এসে মাননীয় সংসদ সদস্য এবং আহতদের দুঃখ শুনেছি। তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি, তিন কার্য দিবসের মধ্য তাদেরকে প্রতিবেদন জমা দেবার জন্য বলা হয়েছে। মহররম আলীকে চট্রগ্রাম রেইঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া ইতোমধ্যে আরও ৫ জনকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করা হয়েছে।’
ডিআইজি আরও বলেন,‘আমার কাছে মনে হয়েছে, সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন একজন ব্যক্তিও যা ঘটেছে তা সমর্থন করবেন না।’
এসময় সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা, সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর মল্লিক, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির, পৌর মেয়র আ্যাড কামরুল আহসানসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।