মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসী নারী শ্রমিকদের কঠিন জীবনের গল্প

0

গত ২৫ মে বিভিন্ন দৈনিকে সৌদি আরব থেকে সদ্যফেরত আসা গাজীপুরের মেয়ে পলির মালিকের কাছে নির্যাতিত হওয়ার অভিজ্ঞতার কথা পড়তে গিয়ে মনে হলো, এসব তো নতুন নয়! শুরু থেকেই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এমনটি হচ্ছে, তবুও পরিবারের অসচ্ছলতার কথা ভেবে আরও অনেক ব্যক্তিগত আত্মত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে এ মরণঝুঁকিও আমাদের দরিদ্র নারীরা নিয়েই চলেছেন। কখনো কখনো কেউ পরিবারের চাপে বিদেশে যেতে বাধ্যও হয়, আবার ফিরেও আসে।

পলিও ফিরে এসেছেন দুঃস্বপ্নের দিনগুলোর সমাপ্তি ঘটিয়ে; চুকিয়েছেন জীবনের অনেক মূল্য। অভিযোগ জানিয়েছেন জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে। এজেন্সি হোক বা দালাল, নারী হোক বা পুরুষ, কেউই কি পারছেন প্রবাসী শ্রমিকদের ওপর মধ্যপ্রাচ্যের মালিকদের করা নির্যাতন প্রতিরোধ বা প্রতিকার করতে? এবার পলি কী করবে? মোটে তিন মাসের চাকরির বেতনের টাকাতেই ফিরতি টিকিট হয়েছে, সৌদি আরব যেতেও নিশ্চয়ই ঋণ নিতে হয়েছে, যোগ হয়েছে মানসিক আঘাত বা ট্রমা; সেই সঙ্গে সামাজিক চাপ ও পারিবারিক সন্দেহ!

আজকের এ লেখার বিষয় অত্যাচার বা নিপীড়ন রোধ বিষয়ে নয় যদিও, আমরা কাজ করছিলাম অত্যাচারিত এসব প্রবাসফেরত নারী শ্রমিকদের আর্থ-সামাজিক পুনর্বাসনের অপর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে। আমাদের গবেষণায় ঢাকার অদূরে মানিকগঞ্জ জেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও গ্রামের এমন প্রায় ১২০ জন নারীর অভিজ্ঞতা উঠে এসেছে। ঠিক কী কী কারণে বাংলাদেশের নারীরা শ্রমিক হিসাবে প্রবাসে যায় বা অপ্রত্যাশিতভাবে ফিরে আসে?

১. চরভাকুম গ্রামের আটাশ বছর বয়সি রোজিনা বেগম (ছদ্মনাম) অভাবের সংসারে সচ্ছলতার আশায় গ্রামের এক পরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে সুদে টাকা ধার করে সৌদিতে পাড়ি জমায়। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর তাকে বাড়ির লোকের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। যে বাসায় সে কাজ করত, সেখানে পরিবারপ্রধান ছিল মহিলা, যিনি খুব খিটখিটে স্বভাবের ছিলেন; প্রায় সময়ই তিনি গালাগালি করতেন আর খেতেও দিতেন না ঠিকমতো। সেখানে রোজিনা নিয়মিত বেতন পেত না আর ন্যূনতম ভুলের জন্য মার খেত। তবুও ঋণের কথা মনে করেই সে প্রতিদিন ১৫-১৮ ঘণ্টা কষ্ট করে ঘরের সব কাজ করত। বাড়িতে সব কথা জানানোর পর তার স্বামী প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে যোগাযোগ করে তাকে ১ বছর ৭ মাস পর দেশে ফিরিয়ে আনে। দেশে ফিরে রোজিনা তীব্র আর্থিক ও সামাজিক সমস্যার মুখোমুখি হন।

২. আছিয়া আক্তার (ছদ্মনাম), জয়মন্টপ ইউনিয়নের আজিমপুর গ্রামে শ্বশুর-শাশুড়ি, স্বামী ও দুই সন্তানসহ তার বাস। স্বামী রিকশাচালক, অভাবের সংসার, খাওয়া-পরার বেশ কষ্ট ছিল। কলহ-বিবাদ রোজই প্রায় লেগে থাকত। ঘরের সব কাজই সে করত, কিন্তু তারপরও তার স্বামী তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করত, বিনা কারণে মারধর করত। সারাদিন প্রচুর পরিশ্রম করেও যথেষ্ট খাবার পেত না। দূরসম্পর্কের আত্মীয় এক মহিলার কাছ থেকে তার স্বামী স্থানীয় দালালের খোঁজ পায়। অধিক উপার্জনের কথা ভেবে স্বামী ও শাশুড়ি তাকে বিদেশ যাওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করে। দালালকে ৬০ হাজার টাকা দিলে চার মাস পর সে সৌদি যাওয়ার ভিসা পায়। এরপর শাশুড়ির কাছে বাচ্চাদের রেখে বিদেশে চলে যায়। সেখানে তাকে প্রায় ২০ ঘণ্টা ঘরের কাজকর্মে নিয়োজিত থাকতে হতো; কিন্তু সে অনুযায়ী তাকে খাবার খেতে দেওয়া হতো না।

মাছ-মাংস খেতে চাইলে তাকে বলত, বেশি খেলে তুই মোটা হয়ে যাবি, তখন কাজ করবি কীভাবে?’ লোভের বশে একদিন গরম মাংস চুরি করে খেতে গিয়ে শ্বাসনালি পুড়ে যায়। তারপর তার ওপর শুরু হয় অমানুষিক নির্যাতন। সুযোগ বুঝে একদিন বাড়িতে ফোন করে সব জানালে তার স্বামী জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে যোগাযোগ করে তাকে ১ বছর ৬ মাস পর দেশে ফিরিয়ে আনে (যদিও তাকে ৮ মাসের বেতন দেওয়া হয়েছিল)। ফেরত এসেছে ২ বছর হলো, শ্বশুরবাড়িতে থাকে। সব মিলিয়ে তার ৬০ হাজার টাকা ঋণ হয়েছিল, কিন্তু সে শোধ করতে পারেনি। স্বামী ভালোভাবে মেনে নিলেও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাকে কথা শোনায়। আর্থিক সংকট কাটেনি তার, তাই আবারও অন্য দেশে যেতে চায় সে।

৩. সিংগাইর উপজেলার আবদুল আলিম ও সফুরা বেগমের মেয়ে শেফালি (ছদ্মনাম)। অভাবের সংসারে সচ্ছলতার আশায় স্থানীয় এক দালালের মাধ্যমে ৪৫ হাজার টাকা ঋণ করে সৌদির ভিসা নিয়ে সৌদি আরব যায়। আইনমতে, ২৫ বছরের নিচে কোনো মহিলা কর্মী প্রবাসে যেতে পারে না। তাই ১৬ বছর বয়সি শেফালিকে পাসপোর্টে ২৫ বছর বয়স দেখানো হয়। সৌদিতে শেফালির মালিকের যৌন প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় একটানা চার দিন তাকে খেতে দেওয়া হয়নি।

হঠাৎই একদিন সিঁড়িতে মালিক তাকে পথ আটকিয়ে যৌন হয়রানি করে। ভয়ে কাউকেই শেফালি সে কথা বলেনি। শেফালি জানায়, মালিকের বউ এবং স্কুলপড়ুয়া ছোট ছেলের অনুপস্থিতিতে মালিক তাকে যৌন হয়রানি করত। সেখানে যাওয়ার পরপরই তার কাছে থাকা পাসপোর্ট রেখে দেওয়া হয়। বাসায় ঘর পরিষ্কার, কাপড় ধোয়া, সবজি কাটা, রান্না করা মিলিয়ে প্রায় ২০ ঘণ্টাই তাকে অমানুষিক পরিশ্রম করতে হতো, কিন্তু সে অনুযায়ী সে খাবার পেত না। একদিন সুযোগ বুঝে ছাদের পাইপ বেয়ে সে রাস্তায় নেমে পড়ে। তখন পর্যন্ত তার তিন মাসের বেতন বাকি ছিল, যা সে পায়নি।

এক ধরনের কপর্দকহীন অবস্থায় শেফালি পুলিশের হাতে ধরা পড়ে এবং চার মাস পর আউট পাশ দিয়ে তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। প্রতিবেশীরা শেফালিকে ও তার মাকে নানা কটুকথা শোনায়। ভবিষ্যতে তার যে ভালো বিয়ে হবে না তা-ও জানায়। দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়া শেফালি ভবিষ্যৎ ভাবনায় আবারও বিদেশে যেতে চায়। তবে অনেকের কাছে শুনেছে সৌদিতে সবারই কম-বেশি হয়রানি হতে হয়েছে। তাই সে লেবানন যেতে চায়। তবে স্থায়ীভাবে সে কোনো দেশে মাইগ্রেট করতে চায় না।

৪. ডিয়ারা গ্রামের জরিনা (ছদ্মনাম), বয়স ৪৫, স্বামী মারা যাওয়ার পর এক মেয়ে ও দুই ছেলেকে নিয়ে সংসার চালানো খুব কষ্টকর হয়ে পড়লে স্থানীয় এক দালালের মাধ্যমে ৪৫ হাজার টাকা ঋণ করে শ্রমিক ভিসা নিয়ে সে লেবাননে যায়। শুধু বেতন কম দেওয়া ছাড়া সেখানে তার তেমন কোনো অসুবিধা হয়নি। ৫ বছর জরিনা লেবাননে ছিল। হঠাৎ শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারে তার বিবাহিত মেয়ে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতে যায়। এ খবর শুনে জরিনা দেশে ফিরে আসতে চায়।

সে ভাবে, নিজের সন্তান যদি না থাকে, তাহলে সে বিদেশে থেকে কী করবে? জরিনা বেগম আর বিদেশ যেতে চায় না। লেবানন থাকাকালীন তিনি যে ৬০ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলেন, তাই দিয়ে ভিত পাকা করে একটি দু’কামরার ঘর তোলেন। ঢাকায় টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে ট্রেনিংয়ের জন্য যান। সেখান থেকে তাকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। তা দিয়ে তিনি ৯ হাজার ৫০০ টাকায় একটি গরুর বাছুর কেনেন। বর্তমানে তার আর অভাব নেই। সমাজের আর পাঁচজনের সঙ্গে মিলেমিশেই তার দিন কাটে।

৫. চারভাকুম গ্রামের কোহিনুর (ছদ্মনাম), বয়স ২৪, সচ্ছলতা পাওয়ার আশায় ৪০ হাজার টাকা ঋণ করে সৌদিতে পাড়ি জমায়। যদিও শুধু ঘরের কাজ করার কথা বলে দালাল তাকে বিদেশে পাঠিয়েছিল, কিন্তু সেখানে গিয়ে তাকে মালিকের দুটো বিবাহিত মেয়ের বাসার সব কাজও করতে হয়। কোনো কাজে অস্বীকৃতি জানালে তার ওপর নেমে আসত অমানুষিক নির্যাতন। তাকে খুব ভয়ে ভয়ে থাকতে হতো এবং বাড়ির বাইরে যাওয়ার অনুমতি ছিল না।

দেশে ঋণের কথা মাথায় রেখে সে মুখ বুজে সব সহ্য করত। কিন্তু সমস্যা দেখা দেয় কিছুদিন পর, যখন মালিকের ছেলে তার সঙ্গে অসদাচরণ শুরু করে। সুযোগ পেলেই সে যৌন সম্পর্ক করার চেষ্টা করত। ১৮ মাস অসহনীয় কষ্ট ভোগ করে সে দেশে ফিরে আসে। কিন্তু দেশে ফিরে সে টের পায় বিদেশ থেকে যে টাকা সে পাঠাত, তার সবই স্বামী খরচ করে ফেলেছে। নিদারুণ অর্থ সংকটে পড়ে ফেরার পর স্বামী বা তার পরিবার তাকে ভালোভাবে মেনে নেয়নি। কোহিনুরের স্বপ্ন তো সফল হয়ইনি, বরং সমাজেও তার অবস্থান বেশ জটিল হয়ে পড়ে।

ওপরের পাঁচটি গল্পে প্রবাসী নারী শ্রমিকদের ফিরে আসার ভিন্ন ভিন্ন কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো চাহিদামতো খাবার না পাওয়া, পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারা, গৃহকর্তার নিষ্ঠুর আচরণ, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, মালিকের আপত্তিকর আচরণ ও নির্যাতন এবং পারিবারিক দুশ্চিন্তা। তবে জরিনার মতো সব প্রবাসফেরত নারী শ্রমিকের আর্থ-সামাজিক পুনর্বাসন সহজ হয় না। বাস্তবতা এই যে, প্রায় সব নারী শ্রমিকের কষ্টার্জিত রোজগারের টাকায় শুধু ঋণ শোধ হয়, কিন্তু সংসারের কোনো উন্নতি হয় না। অধিকাংশই দেশে ফেরার পর চরম মানসিক, আর্থিক ও সামাজিক সমস্যার মুখোমুখি হন। অন্যদিকে অভাবের পাশাপাশি গৃহ সহিংসতাও নারীশ্রম অভিবাসনের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ।

বেশিরভাগই ফেরার পর কোনো কাজ খুঁজে পায় না, আর্থিক সংকটে দিন কাটে। আর্থিক সমস্যা, সঙ্গে পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যা মিলে এদের অধিকাংশেরই দুর্বিষহ জীবনযাপন করতে হয়। যেহেতু সৌদিতে গিয়ে অনেকেরই সম্ভ্রমহানি হয়েছে, তাই গ্রামের লোকরা বিদেশফেরতদের সন্দেহের চোখে দেখে। আবার এ-ও বলে, অন্যরা তো কষ্ট করেই থাকছে, কেন সে থাকতে পারল না? আর বছরখানেক থাকলেই তো ভালো হতো। কী লাভ হলো শুধু শুধু বিদেশ যেয়ে? তাই কেউ কেউ আবারও শ্রমিক হিসাবে বিদেশ যেতে চায়। অনেকের স্বামী ভালোভাবে মেনে নিলেও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ঋণ হওয়া নিয়ে কথা শোনায়। অবিবাহিতদের প্রতিবেশীরা নানা কটুকথা শোনায়। এমনকি ভবিষ্যতে যে ভালো বিয়ে হবে না তা-ও জানায়।

এসব নারী শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে আমাদের যে পর্যবেক্ষণ হয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করে প্রত্যাবর্তনকারী অভিবাসীদের অবস্থার উন্নয়নে বেশ কয়েকটি সুপারিশ রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো-আয়-উৎপাদনমূলক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত প্রত্যাবর্তনকারীদের প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা। এ ধরনের সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য প্রত্যাবর্তনকারী অভিবাসীদের পুনর্বাসনের জন্য একটি সুসংজ্ঞায়িত নীতি কাঠামো থাকা অপরিহার্য। প্রত্যাবর্তনকারীদের জন্য একটি কার্যকর পুনর্বাসন কর্মসূচির মধ্যে ভাতা, প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও আর্থিক সহায়তা অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। সামাজিক ও পারিবারিক পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরিবার ও সম্প্রদায়কে সম্পৃক্ত করতে হবে। আর্থিক নিপীড়ন বন্ধে বাংলাদেশি কর্মচারীদের যুক্তিসংগত মজুরি দেওয়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই গন্তব্য দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। অভিবাসী কর্মীদের নিজ নিজ কাজের ওপর প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যাতে করে সেই দক্ষতা দেখিয়ে সে চাইলে প্রয়োজনমতো কর্মস্থল পরিবর্তন করতে পারে।

তবে নতুন যে বিষয়টি এ গবেষণায় উঠে এসেছে সেটি হলো-বিদেশে নিপীড়নমূলক পরিস্থিতে প্রতিবাদ করা, সহায়তা খোঁজা বা নিয়োগকর্তার সঙ্গে ইতিবাচক যোগাযোগের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া এসব শ্রমিকের মৌখিক আরবি ভাষা না জানা একটি বিরাট প্রতিবন্ধকতা। শুধু আরবি ভাষায় কথা বলতে না পারার কারণে তারা সঠিকভাবে নিজেদের ভাব প্রকাশ বা সুবিধা-অসুবিধার কথা মালিকদের জানাতে পারেন না এবং সঠিক মৌখিক যোগাযোগের অভাবে বাধ্য হয়ে দৈহিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন। তাই, অভিবাসী নারী শ্রমিকদের দেশ ছাড়ার আগে ইংরেজি শেখানোর পাশাপাশি, প্রয়োজনীয় আরবি অথবা প্রযোজ্য অন্য ভাষায় মৌখিক যোগাযোগের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যা তাকে বিদেশে চাকরির পরিবর্তন এবং দেশে প্রত্যাবর্তনের পরেও আয়ের সুযোগ করে দেবে।

লেখকঃ ড. আজমীরা বিলকিছ : উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক

মিলি সাহা : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com