দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় রাত আর দিন নেই সমানতালে চলছে লোডশেডিং

0

দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় রাত আর দিন নেই সমানতালে চলছে লোডশেডিং। বিশেষ করে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় দিনের অধিকাংশ সময় ও রাতে থাকছে না বিদ্যুৎ। ফলে প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে।

এছাড়া ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রোগীরা। ঈদুল ফিতরের উপলক্ষ্যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেচাকেনা ও অটোরিকশা চলাচল বন্ধ হওয়ার উপক্রম। স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ বিদ্যুৎনির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলো। সম্প্রতি চার্জার ফ্যান কেনায় ইলেকট্রনিকস দোকানগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ক্রেতারা।

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২, সদর অফিস সূত্র জানায়, বর্তমানে দোহার ও নবাবগঞ্জে বিদ্যুৎ চাহিদা ৬৫ মেগাওয়াট। তবে ইফতার সেহেরি ও তারাবিহ সময় লোডশেডিংয়ের আওতামুক্ত। কিন্তু দিন ও রাতের অন্যান্য সময় বাধ্য হয়ে লোডশেডিং দিচ্ছে।

কিন্তু সে তুলনায় বরাদ্দ পায় ৩০-৪০ মেগাওয়াট। যেখানে গ্রাহক সংখ্যা প্রায় দুই লাখ ২০ হাজার। সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় লোডশেডিংয়ের কারণে স্থানীয় এজেন্ট ব্যাংক, এনজিও অফিস, ফটোকপি ও সাইবার ক্যাফেগুলোর কার্যক্রম বন্ধ থাকছে। এতে করে গ্রামীণ জনপদের লোকজন তাদের আর্থিক লেনদেনসহ অতি প্রয়োজনীয় কাজে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।

কম্পিউটার ল্যাব বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষাগ্রহণ করতে পারছে না।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com