রোজায় বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াতে সময় দেবেন যে কারণে

0

আরবি মাস সমূহের নবম মাস হলো মাহে রমজান। দীর্ঘ এক বছর পর এই মহিমান্বিত মাসের পুনরাবৃত্তিতে মুসলিম উম্মাহ আবেগ আপ্লূত ও উচ্ছ্বাসিত হয়ে পড়েন। রমজানের আগমনে আনন্দের হিল্লোল বয়ে যায় মুমিনের অন্তরে। এ মাসে জাহান্নামের সাতটি দরজা একে একে বন্ধ হয়ে যায় এবং অভিশপ্ত শয়তানকে শিকলবন্দী করে রাখা হয়।

পাপের বোঝা হালকা করার সুযোগ

মুসলমানদের আমলের পাল্লা ভারী করার পাশাপাশি পাপের বোঝা হালকা করার সুবর্ণ সুযোগ থাকে। রমজানের রহমত, মাগফেরাত এবং নাজাতের দিনগুলোতে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পুরস্কারের ঘোষিত হতে থাকে। এই ফজিলতপূর্ণ মাসের শান, মান-মর্যদা অন্য মাসের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হলো- এই মাসে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে তার প্রিয় রাসূল, আমাদের প্রাণের নবী হজরত মুহাম্মাদ সা.-এর উপরে হেদায়াতের সর্বোচ্চ গ্রন্থ পবিত্র কোরআন মাজিদ অবর্তীর্ণ হয়েছে।

এই মাসের শেষ দশকে এমন একটি বরকতপূর্ণ রাত রয়েছে, যা হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ রজনী। যা লাইলাতুল-কদর তথা ভাগ্য রজনী বলে কোরআনের ভাষায় পরিচিত । উম্মতে মুহাম্মদীর গড় আয়ু কম হওয়ায়, অন্য উম্মতদের চেয়ে আমলের তুলনায় এগিয়ে থাকার এক পরম অনুগ্রহ মহান আল্লাহ তায়ালার। একরাতে ইবাদত করে হাজার রাতের সওয়াব পাওয়ার এমন সৌভাগ্য অর্জনে সকলেরই মরিয়া হয়ে উঠা উচিত।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com