করোনা মহামরী মোকাবেলায় জাতীয় ঐক্য গঠন না করা সরকারের একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত
করোনা একটি বৈশ্বিক মহামারী, এটা কোন মানুষ ,দেশ কিংবা জাতিকে টার্গেট করে সংক্রমন করছে না। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোও আক্রমন করেছে এই কভিড-১৯। দেশে দেশে করা হয়েছে লকডাউন। নিয়ম নীতি করে দেয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে নাগরিকদের কিভাবে চলতে হবে। প্রত্যেকটি দেশের সরকার তার দেশে নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে বদ্ধপরিকর , তা থেকে ব্যাক্তিক্রম নেই বাংলাদেশ সরকারেরও। যথাসাধ্য চেষ্টায় অন্তরীন সরকার নিয়ম নীতি প্রণয়ন করেছে কভিড-১৯ এর। কিন্তু এত দুর্ভাগা আমরা লকডাউন ভেঙ্গে হাজার হাজার গার্মেন্স শ্রমিক আসছে ঢাকা শহরে অথচ গার্মেন্টস খোলা প্রসঙ্গে আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রী নাকি অবগত না । এরকম দায়িত্বহীন কথা এর আগে কোন দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়নি। তাতে দেখা যায় লোক দেখানো লকডাউন নীতিতে বিভক্তি রয়ে । লকডাউন শুধু দেখা যায় গরীব খেটে খাওয়া অসহায় মানুষদের মধ্যে। সরকারের মন্ত্রী এমপি চেয়ারম্যানদের বেলায় কোন লক ডাউন নীতি মালা নেই। সরকারী দলের মানুষ এখন দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। দুইভাগ মানুষই করোনা মহামরীকে একটি উৎসব বা সূবর্ণ সুয়োগ মনে করছে। এদের মধ্যে একভাগ মত্ত আছে ত্রাণ চুরি করতে আর একভাগ মত্ত আছে ধান কাটা বা ত্রান বিতরন এর নামে ফটো সেশন করতে। যা গত সপ্তাহের কান্ড করাখানায় আমরা দেখেছি। নিজেকে এক্সপোজড করতে কৃষকের কাঁচা ধান কাটাতেও দ্বিধা করেনি সরকারী দলের নেতারা। ধান কাটার নামে কভিড নিয়ম ভেঙ্গে সাধারন কৃষকদের ইজ্জত উপর রীতি মত নগ্ন হামলা করা হয়েছে।
করোনা একটি ছোঁয়াচে রোগ এটি মানুষ থেকে মানুষ মংক্রমিত হয় যার জন্য করা হয়েছে লকডাউন,হোম কোয়োরেন্টাইন এবং আইসোলেশন নিয়ম। সংক্রমন ঠেকাতে একমাত্র রাস্থা হল ঘরে অবস্থান করা, সামাজিক দুরত্ব রজায় রাখা। এক্ষেত্রে দরকার খ্যাদ্যের নিশ্চয়তা যাতে খাদ্যের অভাবে মানুষকে ঘরথেকে বের হতে না হয়। কিন্তু সরকারে পক্ষ থেকে ত্রাণ আর প্রণোদনা দেয়ে হলে তা পৌছাচ্ছে না মানুষের হাতে। দুর্নিতী বাজ চেয়ারম্যান মেম্বারদের কারনে অসহায় মানুষ গুলো দিশেহারা হয়ে রাস্তায় নামতে হচ্ছে খাদ্যের জন্য। বিনিময়ে জুটছে পুলিশে লাঠি চার্য। এখানে উল্লেখ্য অতীতের চেয়ে সরকারী পুলিশ বাহিনীর ভূমিক অত্যন্ত চমৎকার বর্তমান পরিস্থিতিতে। তাঁরা জনবান্ধব হয়ে উঠেছেন এই মহামারীতে যা প্রসংসার দাবিদার। কিন্তুু কথা হল শুধু পুলিশের দ্বারা সব কন্ট্রোল করা সম্ভব না। কত জন চালচোর আর দুর্নিতীবাজ ধরবে পুলিশ, আর কত জন পুলিশ আছে এক একটি থানায় । সকরারকে বার বার বলা হচ্ছে সেনাবাহিনী সহ আরও অন্যান্য বাহিনীর হাতে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন এর দায়িত্ব দেয়ার জন্য। কিন্তু সরকার এতে কর্ণপাত করছে না। সরকারের ভয়, যদি কোন কিছু ঘটে যায় । ক্ষমতা হারানোর ভয়। কারন সরকার নিজেই জানে তাঁরা নাইট ডিউটি করে ক্ষমতায় এসেছে । নাইট ডিউটি করারা দিনের আলোতে ভয় পায় । কারন রাতের আধারে খারাপ কাজ করলে দিনে জন সম্মুখে আসতে মনে ভয় জাগে। আজ সেনা বাহিনীর হাতে যদি ত্রাণ বন্টনের সুয়োগ দেয়া হত তাহলে এত লুটপাটের সুয়োগ পেত দলীয় লোকজন। অপর পক্ষে বলা যেতে পারে যদি সেনাবাহিনীকে ত্রাণ বন্টনে সুযোগ দেয়া হয় তাহলে নিজের লোকদের লুটপাট থেকে বঞ্চিত করা হবে। ইনডাইরেক্টলী লোটপাটের সুযোগ দেয়া।
বিরোধী দলের ভূমিকায় বসে বিএনিপ শুধু বসে এই তামাসা দেখা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না । নিজস্ব তহবিল থেকে যথা সাধ্যমত ত্রাণ দিয়ে যাচ্ছে তারা। বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী রাতের আধারে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন ঘরে ঘরে। প্রবাস থেকেও জনাব তারেক রহমান নির্দেশনা দিচ্ছেন নেতাকর্মীদের। বিশ্বে প্রত্যেকটি দেশ থেকে বিএনপির নেতা কর্মীরা দেশে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করে যাচ্ছেন।
নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করতে হচেছ বিএনপিকে । বার বার বিএনপি পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার জন্য কিন্তু সরকার কর্ণপাত করছে না। সরকারের ভাবা উচিত এই মহামারী মোকবেলা একা করা যাবে না। কারন সমস্থ দেশের সরকারীদলের লোকেরা ১০% ও আন্তরীক না করোনা মোকাবেলায় । ডাকসু ভিপি নুরও বলছেন জাতীয় ঐক্য গঠন করার জন্য, নাগরিক ঐক্যও বলছে জাতীয় ঐক্য গড়া জন্য। এখন দুর্যোগের সময় এত বড় জন বহুল দেশকে এই মহমারী থেকে বাচাঁতে হলে জাতীয় ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। দেশের সমস্থ অরগেনাইজেশন,রাজনৈতিক দল সহ সবাইকে একত্রিত করে জাতীয় ঐক্য গঠন করে যদি সবাইকে সততার সাথে দেশপ্রেম এর সাথে শপথ বাক্য পাঠ করিয়ে দেশ রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয় তাহলেই কভিড-১৯ কে পরাজিত করা সম্ভব।
বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা বার বার হুশিয়ারী করে বলেছে বাংলাদেশের মানুষ অসচেতন তাই তাঁরা সর্বোচ্চ ঝুকির মধ্যে রয়েছে। প্রায় বিশ লাখ মানুষ মারা যেতে পারে । জাতিসংঘও একই কথা বলছে। বিশ লাখ নয় এর চেয়ে আরও বেশী মানুষ মারা যেতে পারে। করোনা পরিস্থিতি কবে শেষ হবে যা বলা যাচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রোর মিনসোটা বিশ্ব বিদ্যালয়ের একটি প্রদিবেদনে আজকে বলা হয়েছে এই ভাইরাসরে মহামারি শষে হতে দুই বছর লাগতে পার।ে বশ্বিবদ্যিালয়টরি সন্টোর ফর ইনফকেশাস ডজিজি রসর্িাচ অ্যান্ড পলসিরি (সআিইডআিরএপ)ি গবষেকরো এটি বলেছেন। এখন কথা হল কভিড-১৯ এর এই ধাক্কা পার করতে করতে শুরু হয়ে যাবে পরবর্তী ধাক্কা অর্থাৎ পরবর্তীতে খাদ্য সংকট,অর্থিৈতক সংকট যাকে বলা যায় দুর্ভিক্ষ। তখন লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাবে না খেয়ে। এখন থেকে যদি এর পদক্ষেপ এবং পরিকল্পনা না নেয়া হয় তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যেতে পারে বাংলাদেশে। করোনা পরিস্থিতি শীতিল হওয়ার পর কিন্তু পুরো বিশ্ব মারাত্মক একটি সংকটের সম্মুখিন হবে। যার প্রভার সবচেয়ে বেশী পড়বে বাংলাদেশে।
বার বার অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সতর্কবাণী দিচ্ছেন। বাংলাদেশে প্রবাসী রেমিটেন্স পাঠানো কমে যাচ্ছে । অর্থনৈিিতক মন্দায় চাকরী হারাবেন্ লক্ষ লক্ষ প্রবাসী বাংলাদেশী। গত মার্চে বাংলাদেশে রেমিটেন্স গিয়ে ছিল ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলার । গত মাস অর্থাৎ এপ্রিলে বাংলাদেশে প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিটেন্স গেছে ১০৮ কােটি ১০ লাখ ডলার রমেট্যিান্স, যার পরমিাণ বাংলাদশের টাকায় ৯ হাজার ১৮৮ কােটি টাকা। কিন্তু গত বছর অর্থাৎ ২০১৯ মালের এপিলে রেমিটেন্স গিয়েছিল ১৪৩ কােটি ৪০ লাখ ডলার। তার মানে হল কভিড-১৯ এর কারনে দিন দিন রেমিটেন্স হ্রাস পাচ্ছে। এক সময় আসবে তা একদম নিয়েচলে যাবে। বিদেশী যাহায্য কমে যাবে বাংলাদেশের জন্য। বিশ্ব আবার পুরোপুরি জায়গায় আসতে যে কত বছর লাগবে তা বলা যাবে না।
সরকারকে ভুল সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল সহ সবার সাথে বসে এখনই জাতীয় ঐক্য করে সতর্ক পথ অবলম্বন করতে হবে। আর সরকার যদি মনে করে জাতীয় ঐক্য করলে ক্ষমতা হারানোর ভয় আছে। জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন নেই একাই সামাল দিব। এটা হবে
করোনা একটি বৈশ্বিক মহামারী, এটা কোন মানুষ ,দেশ কিংবা জাতিকে টার্গেট করে সংক্রমন করছে না। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোও আক্রমন করেছে এই কভিড-১৯। দেশে দেশে করা হয়েছে লকডাউন। নিয়ম নীতি করে দেয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে নাগরিকদের কিভাবে চলতে হবে। প্রত্যেকটি দেশের সরকার তার দেশে নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে বদ্ধপরিকর , তা থেকে ব্যাক্তিক্রম নেই বাংলাদেশ সরকারেরও। যথাসাধ্য চেষ্টায় অন্তরীন সরকার নিয়ম নীতি প্রণয়ন করেছে কভিড-১৯ এর। কিন্তুু এত দুর্ভাগা আমরা লকডাউন ভেঙ্গে হাজার হাজার গার্মেন্স শ্রমিক আসছে ঢাকা শহরে অথচ গার্মেন্টস খোলা প্রসঙ্গে আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রী নাকি অবগত না । এরকম দায়িত্বহীন কথা এর আগে কোন দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়নি। তাতে দেখা যায় লোক দেখানো লকডাউন নীতিতে বিভক্তি রয়ে । লকডাউন শুধু দেখা যায় গরীব খেটে খাওয়া অসহায় মানুষদের মধ্যে। সরকারের মন্ত্রী এমপি চেয়ারম্যানদের বেলায় কোন লক ডাউন নীতি মালা নেই। সরকারী দলের মানুষ এখন দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। দুইভাগ মানুষই করোনা মহামরীকে একটি উৎসব বা সূবর্ণ সুয়োগ মনে করছে। এদের মধ্যে একভাগ মত্ত আছে ত্রাণ চুরি করতে আর একভাগ মত্ত আছে ধান কাটা বা ত্রান বিতরন এর নামে ফটো সেশন করতে। যা গত সপ্তাহের কান্ড করাখানায় আমরা দেখেছি। নিজেকে এক্সপোজড করতে কৃষকের কাঁচা ধান কাটাতেও দ্বিধা করেনি সরকারী দলের নেতারা। ধান কাটার নামে কভিড নিয়ম ভেঙ্গে সাধারন কৃষকদের ইজ্জত উপর রীতি মত নগ্ন হামলা করা হয়েছে।
করোনা একটি ছোঁয়াচে রোগ এটি মানুষ থেকে মানুষ মংক্রমিত হয় যার জন্য করা হয়েছে লকডাউন,হোম কোয়োরেন্টাইন এবং আইসোলেশন নিয়ম। সংক্রমন ঠেকাতে একমাত্র রাস্থা হল ঘরে অবস্থান করা, সামাজিক দুরত্ব রজায় রাখা। এক্ষেত্রে দরকার খ্যাদ্যের নিশ্চয়তা যাতে খাদ্যের অভাবে মানুষকে ঘরথেকে বের হতে না হয়। কিন্তুু সরকারে পক্ষ থেকে ত্রাণ আর প্রণোদনা দেয়ে হলে তা পৌছাচ্ছে না মানুষের হাতে। দুর্নিতী বাজ চেয়ারম্যান মেম্বারদের কারনে অসহায় মানুষ গুলো দিশেহারা হয়ে রাস্তায় নামতে হচ্ছে খাদ্যের জন্য। বিনিময়ে জুটছে পুলিশে লাঠি চার্য। এখানে উল্লেখ্য অতীতের চেয়ে সরকারী পুলিশ বাহিনীর ভূমিক অত্যন্ত চমৎকার বর্তমান পরিস্থিতিতে। তাঁরা জনবান্ধব হয়ে উঠেছেন এই মহামারীতে যা প্রসংসার দাবিদার। কিন্তুু কথা হল শুধু পুলিশের দ্বারা সব কন্ট্রোল করা সম্ভব না। কত জন চালচোর আর দুর্নিতীবাজ ধরবে পুলিশ, আর কত জন পুলিশ আছে এক একটি থানায় । সকরারকে বার বার বলা হচ্ছে সেনাবাহিনী সহ আরও অন্যান্য বাহিনীর হাতে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন এর দায়িত্ব দেয়ার জন্য। কিন্তু সরকার এতে কর্ণপাত করছে না। সরকারের ভয়, যদি কোন কিছু ঘটে যায় । ক্ষমতা হারানোর ভয়। কারন সরকার নিজেই জানে তাঁরা নাইট ডিউটি করে ক্ষমতায় এসেছে । নাইট ডিউটি করারা দিনের আলোতে ভয় পায় । কারন রাতের আধারে খারাপ কাজ করলে দিনে জন সম্মুখে আসতে মনে ভয় জাগে। আজ সেনা বাহিনীর হাতে যদি ত্রাণ বন্টনের সুয়োগ দেয়া হত তাহলে এত লুটপাটের সুয়োগ পেত দলীয় লোকজন। অপর পক্ষে বলা যেতে পারে যদি সেনাবাহিনীকে ত্রাণ বন্টনে সুযোগ দেয়া হয় তাহলে নিজের লোকদের লুটপাট থেকে বঞ্চিত করা হবে। ইনডাইরেক্টলী লোটপাটের সুযোগ দেয়া।
বিরোধী দলের ভূমিকায় বসে বিএনিপ শুধু বসে এই তামাসা দেখা ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না । নিজস্ব তহবিল থেকে যথা সাধ্যমত ত্রাণ দিয়ে যাচ্ছে তারা। বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী রাতের আধারে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন ঘরে ঘরে। প্রবাস থেকেও জনাব তারেক রহমান নির্দেশনা দিচ্ছেন নেতাকর্মীদের। বিশ্বে প্রত্যেকটি দেশ থেকে বিএনপির নেতা কর্মীরা দেশে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করে যাচ্ছেন।
নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করতে হচেছ বিএনপিকে । বার বার বিএনপি পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার জন্য কিন্তুু সরকার কর্ণপাত করছে না। সরকারের ভাবা উচিত এই মহামারী মোকবেলা একা করা যাবে না। কারন সমস্থ দেশের সরকারীদলের লোকেরা ১০% ও আন্তরীক না করোনা মোকাবেলায় । ডাকসু ভিপি নুরও বলছেন জাতীয় ঐক্য গঠন করার জন্য, নাগরিক ঐক্যও বলছে জাতীয় ঐক্য গড়া জন্য। এখন দুর্যোগের সময় এত বড় জন বহুল দেশকে এই মহমারী থেকে বাচাঁতে হলে জাতীয় ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। দেশের সমস্থ অরগেনাইজেশন,রাজনৈতিক দল সহ সবাইকে একত্রিত করে জাতীয় ঐক্য গঠন করে যদি সবাইকে সততার সাথে দেশপ্রেম এর সাথে শপথ বাক্য পাঠ করিয়ে দেশ রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয় তাহলেই কভিড-১৯ কে পরাজিত করা সম্ভব।
বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা বার বার হুশিয়ারী করে বলেছে বাংলাদেশের মানুষ অসচেতন তাই তাঁরা সর্বোচ্চ ঝুকির মধ্যে রয়েছে। প্রায় বিশ লাখ মানুষ মারা যেতে পারে । জাতিসংঘও একই কথা বলছে। বিশ লাখ নয় এর চেয়ে আরও বেশী মানুষ মারা যেতে পারে। করোনা পরিস্থিতি কবে শেষ হবে যা বলা যাচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রোর মিনসোটা বিশ্ব বিদ্যালয়ের একটি প্রদিবেদনে আজকে বলা হয়েছে এই ভাইরাসরে মহামারি শষে হতে দুই বছর লাগতে পার।ে বশ্বিবদ্যিালয়টরি সন্টোর ফর ইনফকেশাস ডজিজি রসর্িাচ অ্যান্ড পলসিরি (সআিইডআিরএপ)ি গবষেকরো এটি বলেছেন। এখন কথা হল কভিড-১৯ এর এই ধাক্কা পার করতে করতে শুরু হয়ে যাবে পরবর্তী ধাক্কা অর্থাৎ পরবর্তীতে খাদ্য সংকট,অর্থিৈতক সংকট যাকে বলা যায় দুর্ভিক্ষ। তখন লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাবে না খেয়ে। এখন থেকে যদি এর পদক্ষেপ এবং পরিকল্পনা না নেয়া হয় তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যেতে পারে বাংলাদেশে। করোনা পরিস্থিতি শীতিল হওয়ার পর কিন্তুু পুরো বিশ্ব মারতœক একটি সংকটের সম্মুখিন হবে। যার প্রভার সবচেয়ে বেশী পড়বে বাংলাদেশে।
বার বার অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সতর্কবাণী দিচ্ছেন। বাংলাদেশে প্রবাসী রেমিটেন্স পাঠানো কমে যাচ্ছে । অর্থনৈিিতক মন্দায় চাকরী হারাবেন্ লক্ষ লক্ষ প্রবাসী বাংলাদেশী। গত মার্চে বাংলাদেশে রেমিটেন্স গিয়ে ছিল ১২৮ কোটি ৬৮ লাখ ডলার । গত মাস অর্থাৎ এপ্রিলে বাংলাদেশে প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিটেন্স গেছে ১০৮ কােটি ১০ লাখ ডলার রমেট্যিান্স, যার পরমিাণ বাংলাদশেি টাকায় ৯ হাজার ১৮৮ কােটি টাকা। কিন্তু গত বছর অর্থাৎ ২০১৯ মালের এপিলে রেমিটেন্স গিয়েছিল ১৪৩ কােটি ৪০ লাখ ডলার। তার মানে হল কভিড-১৯ এর কারনে দিন দিন রেমিটেন্স হ্রাাস পাচ্ছে। এক সময় আসবে তা একদম নি¤েœ চলে যাবে। বিদেশী যাহায্য কমে যাবে বাংলাদেশের জন্য। বিশ্ব আবার পুরোপুরি জায়গায় আসতে যে কত বছর লাগবে তা বলা যাবে না।
সরকারকে ভুল সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল সহ সবার সাথে বসে এখনই জাতীয় ঐক্য করে সতর্ক পথ অবলম্বন করতে হবে। আর সরকার যদি মনে করে জাতীয় ঐক্য করলে ক্ষমতা হারানোর ভয় আছে। জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন নেই একাই সামাল দিব। এটা হবে আতœঘাতী একটি সিদ্ধান্ত। যার মাসুল তিলে তিলে দিতে হভে। সামনে বাংলাদেশের জন্য ভয়ংকর অশনী সংকেত। সামাল দেয়া যাবে ১৬ কোটির উপরে জনগনকে। রাস্থায় পড়ে থাকবে লাশের সারি। যার ফলশ্রুতিতে আমরা পাব দুর্ভিক্ষ পরবর্তী কিছু নতুন জয়নাল আবেদীন (চিত্র শিল্পী) । পাব কিছু দুুভিক্ষের তৈল চিত্র।
লেখক-আরিফ মাহফুজ,যুক্তরাজ্য