নিজেদের বাকিংহাম প্যালেসের কার্যালয় বন্ধ করলেন প্রিন্স হ্যারি ও মেগান
এই সিদ্ধান্তের ফলে বেকার হয়ে পড়বেন প্রায় ১৫জন কর্মচারী। সিএনএন, দ্য গার্ডিয়ান সম্প্রতি রাজকীয় দায়িত্ব ছাড়ায় রানি এলিজাবেথের আনুষ্ঠানিক বাসভবনে আর কার্যালয়ের প্রয়োজন নেই এই দম্পতির।
এই ঘটনার বিস্তারিত এখনও প্রকাশ হয়নি। তবে রাজপরিবারের একটি অভ্যন্তরীন সূত্র জানিয়েছে, সব কর্মচারী হয়তো বেকার হবেন না। কাউকে কাউকে ভিন্ন কাজ দেয়া হতে পারে। তবে কয়েকজন অবশ্যই চাকরি হারাবেন।
ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো বলছে, এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে এই জুটি বুঝিয়ে দিলেন, তারা আসলেই কোনও রাজকীয় আবহ আর চান না। ব্রিটেন আর কানাডা মিলিয়ে বসবাসের কথাটি প্রগলভা মাত্র। তারা আসলে কানাডাতেই স্থায়ী হচ্ছেন
গত মাসে এই আলোচিত জুটি ঘোষণা দেন তারা আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে চান। জানা গেছে, তারা ইতোমধ্যেই কাজ খোঁজা শুরু করেছেন।
উত্তর আমেরিকার দেশটির সঙ্গে মেগান মেরকেলের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। এখানে ৭ বছর কাটিয়েছেন এই সাবেক অভিনেত্রী।
ধারণা করা হচ্ছে তারা একটি পোষাকের ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করবেন। এর নাম সাসেক্স রয়্যাল। ইতোমধ্যেই তারা বাংলাদেশি একাধিক বায়িং হাউজের সহায়তা চেয়েছেন বলেও ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে।