নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেএফকে বিমানবন্দর থেকে মোটর শোভাযাত্রা পরিবেষ্টিত হয়ে সরাসরি ম্যানহাটনের লোটে গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেলে যান। সেখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। জাতিসংঘের অধিবেশন চলাকালে প্রধানমন্ত্রী এই হোটেলেই অবস্থান করবেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীসহ অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানেরাও নিউইয়র্কের অভিজাত গ্র্যান্ড প্যালেস হোটেলে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।
আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৪তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই দিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্ক ছেড়ে যাবেন।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে জেএফকে বিমানবন্দরে জড়ো হন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী ও সাধারণ প্রবাসীরা। নিরাপত্তার স্বার্থে এয়ারপোর্টের ৪ নম্বর টার্মিনালের বাইরে পার্কিং লটে তাদের জন্য বেস্টনি গড়ে দেওয়া হয়। তবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাদের কারোরই কোনো দেখা-সাক্ষাত হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, হাজী এনাম, মহিউদ্দিন দেওয়ান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, ফরিদ আলম, মিসবাহ আহমেদ, মহিলা নেত্রী মমতাজ শাহনাজ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাখাওয়াত বিশ্বাস, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ আব্দুল কাদের মিয়া, যুবলীগের নেতা তারিকুল হায়দার চৌধুরী, সেবুল মিয়া প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।