কারো সমালোচনা না করে আমি রাজপথে থাকবো। আপনি থাকছেন তো?
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, আমি গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে দেশটির লিবারেল পার্টির আমন্ত্রণে অষ্ট্রেলিয়া এসেছি। সেখানে লিবারেল পার্টির ফেডারেল উইমেনস কমিটির ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সম্মেলনে যোগদান করি। এই সম্মেলনে আরো বহু দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিগণ যোগ দিয়েছেন। আমি তাদের সবাইকে নানা তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। দেশের জনগণ তাকে গণতন্ত্রের মাতা উপাধি দিয়েছেন। তাকে সরকার গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলায় সংবিধান না মেনে কারাগারে জোর করে আটকে রেখেছে। শুধু তাই নয়,বিএনপিসহ বাংলাদেশের বিরোধী সব রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নামে মামলা-গ্রেপ্তার করে নানাভাবে নির্যাতন করে ভয়ের পরিবেশ তৈরী করে রেখেছে। আমার মুখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা শুনে অষ্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি রবিবার, গণতন্ত্রের মা বেগম খালেদা জিয়ার উচ্চ আদালতে জামিন শুনানির দিন ধার্য আছে।
আমি মনে করি, স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারলে এ মামলায় প্রাণপ্রিয় নেত্রীকে আদালত জামিন দেবেন। যদি তাকে জামিন না দেয়া হয়; ধরে নেব সরকারের হস্তক্ষেপ রয়েছে। তাই গণতন্ত্রের মাতাকে মুক্ত করতে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে চলেন সরকারকে বাধ্য করি। কারো সমালোচনা না করে আমি রাজপথে থাকবো।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায় চৌধুরী ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, আমি গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাতে দেশটির লিবারেল পার্টির আমন্ত্রণে অষ্ট্রেলিয়া এসেছি। সেখানে লিবারেল পার্টির ফেডারেল উইমেনস কমিটির ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সম্মেলনে যোগদান করি। এই সম্মেলনে আরো বহু দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিগণ যোগ দিয়েছেন। আমি তাদের সবাইকে নানা তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। দেশের জনগণ তাকে গণতন্ত্রের মাতা উপাধি দিয়েছেন। তাকে সরকার গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলায় সংবিধান না মেনে কারাগারে জোর করে আটকে রেখেছে। শুধু তাই নয়,বিএনপিসহ বাংলাদেশের বিরোধী সব রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নামে মামলা-গ্রেপ্তার করে নানাভাবে নির্যাতন করে ভয়ের পরিবেশ তৈরী করে রেখেছে। আমার মুখে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা শুনে অষ্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি রবিবার, গণতন্ত্রের মা বেগম খালেদা জিয়ার উচ্চ আদালতে জামিন শুনানির দিন ধার্য আছে।
আমি মনে করি, স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারলে এ মামলায় প্রাণপ্রিয় নেত্রীকে আদালত জামিন দেবেন। যদি তাকে জামিন না দেয়া হয়; ধরে নেব সরকারের হস্তক্ষেপ রয়েছে। তাই গণতন্ত্রের মাতাকে মুক্ত করতে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে চলেন সরকারকে বাধ্য করি। কারো সমালোচনা না করে আমি রাজপথে থাকবো। আপনি থাকছেন তো?