আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার রুপকল্প বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন গতিশীল করতে বেগম জিয়া সর্বদাই একজন নীরব কারিগর।

0

___জেনে রাখা ভালো………….??

আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার রুপকল্প বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন গতিশীল করতে বেগম জিয়া সর্বদাই একজন নীরব কারিগর। তাঁর নিজস্ব উদ্যোগে কতিপয় সাফল্যমণ্ডিত কর্মযজ্ঞঃ

▫ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী পাশের মাধ্যমে সকল সাধারণ নির্বাচন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

▫ সকল পৌর কর্পোরেশনে প্রত্যক্ষ ভোটে #মেয়র নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় এবং দেশে প্রথমবারের মত প্রত্যক্ষ ভোটে মেয়র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

▫ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রত্যেক ভোটারকে #পরিচয়পত্র প্রদানের জন্য সংসদে বিল পাশ এবং এজন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ রাখা হয়।

▫ ১৯৯১-৯৬ সালে ৩৩০টি থানায় পল্লী #বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম শুরু করে ১৫ হাজার গ্রাম বিদ্যুতায়িত করা হয়।

▫৫৮১ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মোট ৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

▪ বাঘাবাড়ি (৭১ মে.ও.)
▪ চট্টগ্রাম রাউজান-১(২১০ মে.ও.)
▪ ঘোড়াশাল (২১০ মে.ও.)
▪ সিলেট কম্বাইণ্ড সাইকেল (৯০ মে.ও.)

▫৭৯৯ মে-ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ৫টি নতুন কেন্দ্রের কাজ শুরু করা হয়।

▫আরো ১০২০ মে-ও-উৎপাদনের জন্য ৪টি কেন্দ্রের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।

▫ BBC, CNN ও স্যাটেলাইট TV অনুষ্ঠান প্রচারের অনুমতি দেয়ার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করা হয়।

▫চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ TV Station এবং ঝিনাইদহে TV রীলে station করা হয়।

▫রাঙ্গামাটি ও কক্সবাজারে Radio Station প্রতিষ্ঠার জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়।

▫কৃষকদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত #কৃষিঋণ সুদসহ #মওকুফ করা হয়। এ বাবদ মোট কৃষিঋণ মওকুফের পরিমাণ ছিল প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।

▫কৃষকদের ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা #মওকুফ করা হয়-কৃষকদের মাঝে সহজ শর্তে কৃষিঋণ বিতরণ পদ্ধতি চালু করা হয়।

▫নদী ভাঙ্গনের পর ৩০ বছরের মধ্যে লুপ্ত জমি জেগে উঠলে তা জমির মালিককে ফেরত দেয়ার আইন প্রণয়ন করা হয়।

▫ সহজ শর্তে ঋণ ও ব্যাপক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশে হাঁস মুরগী, মৎস্য ও গবাদি পশুর খামার প্রতিষ্ঠার বিপুল সুযোগ করে দিয়ে বেকার নারী পুরুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।

▫দেশে সরকারি সহায়তায় গবাদিপশু পালন উৎসাহিত হওয়ায় বিদেশ থেকে গুঁড়া দুধ আমদানির পরিমাণ টাকার অংকে ছয়শত কোটি থেকে প্রায় একশত কোটিতে নেমে আসে।

▫উন্মুক্ত জলমহাল ইজারা প্রথা বাতিল করে প্রকৃত জেলে ও দরিদ্র গ্রামবাসীদের মৎস আহরণের অবাধ সুবিধা প্রদান করা হয়। #জাল_যার_জলা_তার” নীতি অনুসরণ করে প্রকৃত মৎসজীবি দের জলমহাল ইজারা দেয়া হয়।

▫ গ্রামীণ এলাকায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃব্যবস্থা প্রবর্তনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল-ফলে এখন শতকরা নব্বই ভাগ গ্রামবাসী বিশুদ্ধ পানি খেতে পারছেন এবং প্রায় সকলেই অল্প খরচে তৈরি স্বাস্থ্যসম্মত #পয়ঃব্যবস্থা ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছেন।

▫ ১ লা জুলাই, ১৯৯৩ সালে আইন প্রণয়ন করে সারাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়।

▫মেয়েদের জন্য দশম শ্রেণী পর্যন্ত বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।

▫দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে শিক্ষা গ্রহনে আগ্রহী করে তুলতে #শিক্ষার_বিনিময়ে_খাদ্য কর্মসূচি চালু করা হয়।

▫পল্লী অঞ্চলে মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা অবৈতনিক করা এবং দেশব্যপী মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের জন্য #উপবৃত্তি কর্মসূচি চালু করা হয়।

▫শিক্ষাক্ষেত্রে #নকলমুক্ত পরীক্ষা মেয়েদের #বিনামূল্য পড়ালেখাসহ দরিদ্র অথচ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য #বৃত্ত্বির ব্যবস্থা করা হয়।

▫হাজার হাজার স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা নির্মাণ ও #পুননির্মাণ করা হয়।

#জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও #উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা হয়।

▫দেশে সর্বপ্রথম বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আরও কিছু সংখ্যক প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেয়া হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে #কম্পিউটার শিক্ষা কোর্স চালু করা হয়।

▫প্রথম বারের মত তথ্য যোগাযোগ মন্ত্রনালয় গঠন করা হয়।

▫স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে #সমাবর্তন উৎসব চালু করা হয়।

▫বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে #সেশনজট দূর করা হয়।

#গণশিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করা হয়।

▫বেসরকারি স্কুল শিক্ষকদের বেতনের অনুদান ৮০ ভাগে বৃদ্ধি ও তাদেরকে #টাইমস্কেল দেয়া হয়-প্রতিবছর শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ রাখা হয়।

▫দুস্থ মহিলাদের স্বাবলম্বী করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে #দুস্থ_মহিলাদের_ঋণদান কর্মসূচী চালু করা হয়।

▫ সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারি দের জন্য #পে-কমিশন গঠন ও তার সুপারিশ বাস্তবায়ন করে প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা একসঙ্গে প্রদান-অবসর গ্রহনের সঙ্গে সঙ্গে পেনশন পাওয়া এবং প্রথমবারের মত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারিদের মৃত্যুর পর তাদের #স্ত্রী এবং #প্রতিবন্ধী সন্তানদেরও আজীবন #পেনশন পাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।

▫সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়স সীমা ২৭ থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছরে উন্নীতকরণ তদুপরি অতিরিক্ত ১০% #বেতনবৃদ্ধি মঞ্জুর করা হয়।

▫সরকারি কর্মচারিদের জন্য ৩ হাজার বাসগৃহ নির্মাণ করা হয়।

▫ বিলম্বে শিক্ষাজীবন সমাপ্তির কারণে লক্ষ লক্ষ হতাশাক্রান্ত যুবক ও যুবমহিলার কর্ম সংস্থানের দ্বার উন্মোচিত হয়।

▫পুলিশ-BDR ও আনছার বাহিনী সম্প্রসারণ ও আধুনিক করা হয়।

▫ বেসরকারী খাতে বেশ কিছু সংখ্যক ব্যাঙ্ক ও বীমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমতি দিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ জোরদার করা হয়।

▫ব্যাঙ্কিং খাতের উন্নয়নের জন্য সংস্কার কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়-যার ফলে বিদ্যমান বিশৃঙ্খলা বহুলাংশে দূর হয়।

▫আনসার-ভিডিপি ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করে আনসার ভিডিপি সদস্যদের জন্য এ ব্যাঙ্ক থেকে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্পে ঋণের ব্যবস্থা করা হয়।

▫দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করে #মুক্তবাজার অর্থনীতি বিকাশের সহায়ক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

▫ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসী শ্রমিকদের বিশাল অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে #প্রবাসী_কল্যাণ_মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়।

▫ দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ উৎসাহিত এবং নতুন কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সকল নতুন শিল্পকে প্রথম ৫ বছরের জন্য #ট্যাক্সহলিডে মঞ্জুর করা হয়।

▫মজুরি কমিশন” গঠন করে শ্রমিকদের জন্য মজুরি ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়।

▫ হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট, বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাষ্ট ও খৃষ্টান কল্যাণ ট্রাষ্টে সরকারি অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়।

▫তফসীলি সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তফসীলি বৃত্তি পুনঃপ্রবর্তন করা হয়।

▫দূর্গা পুজাসহ অন্যান্য পুজা, জন্মাষ্টমী শ্রী শ্রী হিরচাঁদ ঠাকুরের জন্মতিথি প্রভৃতি অনুষ্ঠান যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্ব সহকারে রেডিও টিভিতে প্রচার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

▫ ঢাকায় স্থায়ী #হাজীক্যাম্প নির্মাণ করা হয়।

▫টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার জন্য ৩০০ একরেরও বেশী জমি তবলীগ জামায়াতকে প্রদান করা হয়।

▫মাদ্রাসা শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য ঢাকায় #মাদ্রাসা ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়।

▫এবতেদায়ী মাদ্রাসাকে বেসরকারি প্রাইমারী স্কুলের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা প্রদাণ করা হয়-মসজিদ-ঈদগাঁ ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কারের কাজে ব্যাপকহারে আর্থিক অনুদান প্রদাণ করা হয়।

? বীর মুক্তিযোদ্ধাদের “গ্যালান্ট্রি এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

▫মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয় গঠন করা হয়।

▫রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে শহীদ বুদ্ধিজীবি স্মৃতিসৌধ নিমার্ণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

▫ দেশের জলসীমা পাহারা-নৌ ও সমুদ্রপথে জলদস্যুতা দমন ও চোরাচালান রোধের লক্ষ্যে #কোষ্টগার্ড প্রতিষ্ঠা করা হয়।

▫বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর হতে নৌবাহিনী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কোষ্ট গার্ডের ভূমিকা পালন করত-এতে তার নিজেস্ব কর্মকাণ্ড ব্যাহত হতো এবং কিছু আইনী সমস্যা সৃষ্টি হতো-এই সমস্যা নিরসনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উদ্যোগে বিএনপি সরকার একটি কোষ্ট গার্ড গঠনের জন্য সংসদে আইন পাশ করে যা #কোষ্টগার্ড আইন-১৯৯৪-নামে পরিচিত।

▫আনুষ্ঠানিক ভাবে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড গঠিত হয়।

▫ সমাজের সকল স্তর এবং শ্রেণীর দুর্নীতির প্রসার বন্ধ করার লক্ষ্যে ৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৩ সালে #দুর্নীতি_দমন কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হয়-দুর্নীতি দমন কমিশনকে স্বাধীন-নিরপেক্ষ এবং সংবিধান ও আইনের অধীনে কার্যকরভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা ও জনমত সৃষ্টির জন্য নির্বাচিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ মিডিয়া এবং জনগণের সক্রিয় সহযোগিতা নেয়া হয়।

▫জনগণের জান মাল ও সম্ভ্রম রক্ষা
এবং দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা ও আইনের
শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে আইন-বিরোধী কার্যক্রম এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করার লক্ষে ২৬ শে মার্চ ২০০৪ সালে র‍্যাপিড অ্যাকশন টিম (RaT) প্রতিষ্ঠা করা হয়।

▫আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করার জন্য তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ-উন্নত সরঞ্জাম-আধুনিক অস্ত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দিয়ে অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার উপযোগী বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলা হয়।

▫ বড়পুকুরিয়ার কয়লা এবং মধ্যপাড়ার কঠিন শিলা উত্তোলন প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়।

▫ভোলা ও বঙ্গোগোপসাগরে নতুন গ্যাস ক্ষেত্র ও দিনাজপুরে কয়লা ক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়।

▫তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের লক্ষ্যে প্রতি বছর দু’টি করে অনুসন্ধান কুপ খননের উদ্যোগ নেয়া হয়।

▫এছাড়াও–অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে আরও বেগবান করার লক্ষ্যে জাতীয় অর্থনীতি এবং শিল্প ও বাণিজ্যের অব্যাহত উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য বেসরকারি খাত ও সমবায়কে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।

▫দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীরা-বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দিয়ে দেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা হয়।

▫দেশের সবচেয়ে বেশী শ্রমিক বিশেষ করে বিপুল নারী শ্রমিক নিয়োগকারী এবং সবচেয়ে বেশী বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী গার্মেন্টস শিল্পকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ও আরও সম্প্রসারিত হতে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হয়।

▫দেশীয় শিল্প, বিশেষ করে পাট-চা-বস্ত্র
চিনি-ঔষধ-সিরামিক ও চামড়া শিল্পের সুরক্ষা ও অব্যাহত উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

▫ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত যুবশক্তি-নারী উদ্যোক্তা ও সমবায়ীদের বিশেষ প্রশিক্ষণ ও ঋণ-সহায়তা দেয়া হয়।

▫রপ্তানি বাণিজ্যে ভারসাম্য ও অধিকতর কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে কৃষিভিত্তিক ও রপ্তানিমুখী শিল্পস্থাপন ও প্রসারে সর্বাত্মক সহায়তা দেয়া হয়….!!

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com