অগ্নি কন্যাদেরও কেউ কেউ নাকি মূল্যায়ন না করে ওলটো তাদের নামে মিথ্যা রটায়
এখানকার এই ছবি গুলোই বলে দেয় যে অঞ্জনা আলম সেই কবে থেকে বাংলাদেশের ঢাকায় গুলশান থানা মহিলা দলে কতোটা একটিভ আর কতোটা পরিশ্রমী নেত্রী ছিলেন। একটা সময় ছিলো যখন বৃহতর গুলশান থানা মহিলা দলটার নেতৃত্বই দিতেন এই অঞ্জনা আলমরা।
অঞ্জনা আপা এবং সাদিয়া আপারা মিলে মহিলা দলের নারী নেত্রী এবং কর্মীদের একত্রিত করে দাপিয়ে বেড়াতেন পুরো ঢাকার রাজপথ।
–আর যুক্তরাজ্যে নাকি কোন কোন হাইব্রীড নেতা তাকে বলেন যে উনি নাকি কোন সময় বিএনপির কিছু ছিলো না। এসব কথা শুনলে লজ্জা লাগে এবং অবাকও লাগে।
শুধু মাত্র নিজস্ব শত্রুতার জন্য এমন পরিশ্রমী নেত্রীকেও নাকি কেউ এমন মিথ্যা অপবাদ দেয়??
–তো এ ক্ষেত্রে আমার প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে এখানকার এই ছবি গুলো কার ??
আর ওনি যদি বিএনপির কেউ নাই হয়ে থাকে তবে বিগত এতো দিন ধরে যুক্তরাজ্য মহিলা দলের সদস্য সচিব রইলেন কিভাবে ??
–যারা এসব কুৎসা রটাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমার পরামর্শ হচ্ছে রাজনীতি করেন রাজনীতির সার্থে বাট মিথ্যার আশ্রয়ের কি দরকার ??
–নিজেদের সার্থে হাইব্রীডদের পদ পদবিতে বসিয়ে আর ত্যাগিদের নামে মিথ্যা বদনাম রটিয়ে দল থেকে আর কতো ত্যাগিকে এখাবে ডাস্টবিনে ছুরে দিবেন ??
এতে করে কি দলের মঙ্গল হচ্ছে নাকি ক্ষতি হচ্ছে ??
–আসুন এসব নোংরা গ্রুপিং আর বেল্টের রাজনীতি বাদ দিয়ে ত্যাগিদের মূল্যায়ন করে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে দলের জন্য কাজ করি এবং দলকে সুসংগঠিত করে সামনে এগিয়ে নেই।
–কারন কি হবে এসব শত্রুতা করে? একবার চিন্তা করেন আমরা আছি আমাদের নোংরা শত্রুতা নিয়ে আর আমাদের মমতাময়ী মা দেশনেত্রী খালেদা জিয়া একাকী নির্জন জেলে কতোই না কষ্ট করছে।
এসব শত্রুতার নোংরা রাজনীতি ভুলে সবাই এক হয়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে নেত্রীকে মুক্ত করাই কি লক্ষ হওয়া উচিৎ নয় ??
পরিশেষে আমার দেওয়া আজকের এই পোষ্টটি দলিও হাই কমান্ডের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি।