জিয়াউর রহমানের নাম এদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে গাঁথা: জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য সকল আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান।
গতকাল মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির তৃতীয় তলায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকার জিয়াউর রহমানের নাম মুছে দিতে চায়। কিন্ত জিয়াউর রহমানের নাম এদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে গাঁথা। তার আদর্শ অনুসরণ করে এবং বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে সকল আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
সভায় বিএনপির আইন সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম-আহ্বায়ক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়ে জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত বহুদলীয় গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শে বলিয়ান হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে দেশের সচেতন আইনজীবীরা ভূমিকা পালন করছেন।’ ভবিষ্যতেও এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল ও আবদুল্লাহ আল মাহবুবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা বক্তৃতা করেন। দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সাইদুর রহমান, ব্যারিস্টার বদরুদদোজা বাদল, ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, এস এম শওকাতুল হক, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুজজামান, মাজেদুল ইসলাম পাটোয়ারী, আরেফিন স্বপন, মাহবুবুর রহমান খান, সগীর হোসেন লিয়ন, মাহমুদ হোসেন, রোকনুজজামান সুজা, ব্যারিস্টার এম সাকিবুজজামান, ব্যারিস্টার সৈয়দ ইজাজ কবির, ব্যারিস্টার একেএম এহসানুর রহমান, ব্যারিস্টার মেহেদী হাসান, ব্যারিস্টার আকতার হোসেন, রাশিদা আলিম ঐশী, ব্যারিস্টার মার ইয়াম খন্দকার, রাশেদুল হাসান সুমন, মুহসিন কবীর রকি, এএম জামিল হক ফয়সাল, সালাউদ্দিন সিকদার, নজরুল ইসলাম, আনিসুর রহমান রায়হান, ইউনুস আলী রবি, শামসুল ইসলাম মুকুল, ব্যারিস্টার রেদওয়ান রানজীব, মোস্তফা কামাল বাচ্চু, নাজমুল হক লাভলু, কাজী মুস্তাফিজুর রহমান আহাদ, সিরাজুল আলম খান রাজীব, ইব্রাহিম খলিল, মোখলেসুর রহমান বাবু, রেজাউল করীম রেজা, এমদাদুল হক হানিফ, মো. ইসা, অহিদুল ইসলাম অপু, এস এম রাশেদ সানু, আল-আমীনসহ শতাধিক আইনজীবী।