সরকারের রাষ্ট্র ক্ষমতা আজ অসুস্থ বলেই ধর্ষণের মতো নারকীয় ঘটনা রাষ্ট্রে রোজ ঘটছে
সমাজতাত্ত্বিকেরা বলতে পারবেন, সরকারের রাষ্ট্রপরিচালনা ও একটা সমাজ কতখানি অসুস্থ হলে ধর্ষণের মতো এ রকম নারকীয় ঘটনা রোজ ঘটতে পারে? বর্তমান সমাজে অহরহই ঘটছে এমন লজ্জাজনক ঘটনা,। নারীরা লাঞ্ছিত হচ্ছে যেখানে সেখানে,। দিন দিন বেড়েই চলেছে এমন ন্যাক্কারজনক কাজ,। সম্প্রতি দেশে ঘটে যাওয়া ধর্ষণের মতো নারকীয় ঘটনা রোজ ঘটে চলেছে, আর এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ,।
এ মূহুর্তে আমাদের করণীয়ঃ প্রথমেই যোগ্য রাষ্ট্রপরিচালনাকারী সরকার প্রতিষ্ঠা করার পিছনে তাগিদ দিতে হবে, প্রতিষ্ঠিত করতে হবে,।
এরপর ‘ধারাবাহিকভাবে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ, নারী নির্যাতনের ঘটনা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির প্রতিবাদ করার জন্য সর্বস্তরের জনগণকে একত্রিত করতে হবে,।
ধর্ষণের পরিমাণ বেড়েই চলছে এবং এর প্রতিরোধে কার্যকর সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন প্রয়োজন,। ধর্ষণ প্রতিরোধে আইনকে আরও শক্তিশালী করতে হবে,।’
‘ধর্ষণ বন্ধ করতে হলে সামাজিক অনুশাসন আরও শক্তিশালী করতে হবে, যা ধর্ষণ প্রতিরোধে সহায়তা করবে,।
ধর্ষণ বন্ধে পারিবারিকভাবে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে,।’
‘ধর্ষণ একটা মারাত্মক ব্যাধি,। এটা দূর করতে রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকারের যে আইন-কানুন আছে তা যথেষ্ট নয়,। ‘ধর্ষণের বিচার উপযোগী আইনি কাঠামো তৈরি করতে হবে,। এটা একটা সামাজিক ব্যাধি,। এর মনস্তাত্ত্বিক দিক আছে,। নারীর ওপর পুরুষের ক্ষমতা প্রদর্শনের দিক আছে,। এই সমাজতাত্ত্বিক ও মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধিগুলো দূর করার জন্য সমাজের সচেতন মানুষদের গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে,। সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে এই সামাজিক ব্যাধি ও দূষণ দূর হতে পারে,।’
পরিশেষে বলতে চাই আসুন বেপরোয়া আওয়ামী ছাত্রলীগ-যুবলীগের ধর্ষণকারী সহ সকল ‘ধর্ষককে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে বয়কট করি, এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে সারাদেশব্যাপী গণ-আন্দোলন গড়ে তুলি,।’
-ডালিয়া লাকুরিয়া