চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল পৌরসভার মেয়র হিসাবে শুচিকে চান চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ধানের শীষ প্রতিকে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা মহিলা দলের প্রস্তাবিত কমিটির সাধারন সম্পাদক মাসউদা আফরোজ হক শুচি ।
সাহস, সততা ও জাতীয়তাবাদী আদর্শের প্রতিচ্ছবি, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবিনাশী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বিএনপির পতাকাতলে নিজেকে সামিল করেছিলেন সেই কৈশোরে,আজও সেই আগেরই মত শহীদ জিয়ার চেতনা হূদয়ে গেঁথে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা রেখে অপশক্তির বিরুদ্ধে বজ্রনিনাদ কন্ঠ তেজস্বী নিবেদিত প্রাণ ।
মাসউদা আফরোজ হক শুচি তৃণমূল থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান যার শিকড়ে রয়েছে জাতিয়তাবাদী চেতনা ছাত্র রাজনীতি থেকে এপর্যন্ত উঠে এসেছেন তার মেধা ও রাজনৈতিক বিচক্ষণতায়। তৃণমূলের হাজার কর্মী তৈরি করার কারিগর সৎ ও নিষ্ঠাবান মেহনতী মানুষের নয়ন মনি যুব ও ছাত্র সমাজের আস্থা একজন সফল ব্যবসায়ী, সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠক,তৃণমূল বিএনপির অতি প্রিয় এবং আপনজন।নেতৃত্বের গুণাবলী সকল মানুষের মধ্যে সমভাবে থাকেনা।কিছু কিছু মানুষ আপন প্রতিভা ও প্রচেষ্টায় নিজেকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন,তার কাংখিত উচ্চতায়।
সকল প্রতিকূলতা অতিক্রম করে চলেন আপন গন্তব্যে।যারা মানুষের ভালাবাসা ও সহানুভূতি অর্জন করেন তাদের সম্মোহনি নেতৃত্বের যাদুর বলে।যুগ যুগ ধরে এরা মানুষের হৃদয় সিংহাসনে অধিষ্ঠিত থাকেন।তেমনি একজন বিরল প্রতিভার অধিকারীনি জেলা মহিলা দলের প্রস্তাবিত কমিটির সাধারন সম্পাদকমাসউদা আফরোজ হক শুচি ।
রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক হিসেবে খ্যাতি পাওয়া মাসউদা আফরোজ হক শুচিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র মেয়র প্রার্থী হিসাবে চান চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী। রাজনীতিতে একনিষ্ঠতা আর সদ্ব্যবহারে মাধ্যমে ঈর্ষণীয় জনসমর্থন আদায় করে নিজেকে অন্যন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন এই নারী।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মী ও জেলাবাসী মনে করেন অবহেলিত এ জনপদকে ঢেলে সাজানোর জন্য সুচির মত একজনকে এ মূহুর্তে মেয়র হিসেবে প্রয়োজন। মাসউদা আফরোজ হক শুচি ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদের স্বপক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী করতে জেলার প্রতিটি অঞ্চলে ছুটে চলেছেন। মাসউদা আফরোজ হক শুচি বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি।
এদিকে মাসউদা আফরোজ হক শুচির বাবা মজিদুল হক হচ্ছেন জেলা বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা ও নাচোল উপজেলা সাধারণ সম্পাদক। এক নামেই তিনি জেলার অনেকের কাছে পরিচিত। জানা গেছে, বাবার হাত ধরেই রাজনীতি শুরু হলেও সুচির আনুষ্ঠানিক রাজনীতি পথচলা শুরু হয় উচ্চমাধ্যমিকে অধ্যায়নের সময়। এ সময় তিনি জেলা ছাত্রদলের সহ-সম্পাদিকা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর থেকেই সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত তিনি। শুচি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তিনি রাজনীতির সুবাদে বিভিন্ন সময়ে জেলার অনেক অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন প্রান্তে তার পৃষ্ঠপোষকতায় এ পর্যন্ত প্রায় ১০ থেকে ১২ জন দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রী উচ্চশিক্ষা অর্জন করে চিকিৎসক ও প্রকৌশলী হয়েছেন বলে জানা গেছে। এক প্রতিক্রিয়ায় মাসউদা হক সুচি বলেন, আমার বাবা মসিদুল হকের বৃহৎ রাজনৈতিক কর্মকান্ডই আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে রাজনীতিতে আসতে। বাবা সব সময় একটি বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করতেন যে একমাত্র রাজনীতির মাধ্যমেই সবচেয়ে বেশি মানুষকে সেবা দেয়া সম্ভব।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রান্তিক জনগণের সামগ্রিক উন্নয়ন, নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, কৃষি ও শিল্প সম্প্রসারণে জন্য কাজ করে তিনি দেখিয়েছেন শহীদ জিয়ার প্রতি তাঁর ভালবাসা ও দর্শন।
মাসউদা আফরোজ হক শুচি বলেন, আমি বিএনপি’র একজন সক্রিয় কর্মী। দলের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করছি এবং নির্যাতিত নেতাকর্মীদের কাছে সবসময়ই এগিয়ে গেছি, তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এছাড়াও, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে দলীয় প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আমিনুল হককে বিজয়ী করতে দিনরাত ছুটে বেড়িয়েছি।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক সিনিয়র নেতাসহ জণগন চাইছেন আমি দলীয় ব্যানারে মেয়র নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়নে কিছু করি। দল যদি আমাকে মনোনীত করে তবে যদি সুযোগ আসে তাহলে মেয়র হয়ে প্রথমেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য জোরালো দাবী জানাবো। বিএনপি থেকে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যোগ্য। এতগুলো যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ একসাথে কাজ করলে আগামীতে অপশক্তিকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক হিসেবে খ্যাতি পাওয়া মাসউদা আফরোজ হক শুচিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র মেয়র প্রার্থী হিসাবে চান চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী। রাজনীতিতে একনিষ্ঠতা আর সদ্ব্যবহারে মাধ্যমে ঈর্ষণীয় জনসমর্থন আদায় করে নিজেকে অন্যন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন এই নারী।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মী ও জেলাবাসী মনে করেন অবহেলিত এ জনপদকে ঢেলে সাজানোর জন্য শুচির মত একজনকে এ মূহুর্তে মেয়র হিসেবে প্রয়োজন। মাসউদা আফরোজ হক শুচি ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদের সপক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী করতে জেলার প্রতিটি অঞ্চলে ছুটে চলেছেন। শুচি বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি। এছাড়া তিনি জেলা মহিলা দলের প্রস্তাবিত কমিটিরও সভাপতি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রান্তিক জনগণের সামগ্রিক উন্নয়ন, নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, কৃষি ও শিল্প সম্প্রসারণে জন্য কাজ করে তিনি দেখিয়েছেন শহীদ জিয়ার প্রতি তাঁর ভালবাসা ও দর্শন।
শুচি বলেন, আমি বিএনপি’র একজন সক্রিয় কর্মী। দলের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করছি এবং নির্যাতিত নেতাকর্মীদের কাছে সবসময়ই এগিয়ে গেছি, তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এছাড়াও, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে দলীয় প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আমিনুল হককে বিজয়ী করতে দিনরাত ছুটে বেড়িয়েছি।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক সিনিয়র নেতাসহ জণগন চাইছেন আমি সংরক্ষিত আসনে এমপি হয়ে এলাকার উন্নয়নে কিছু করি। দল যদি আমাকে মনোনীত করে তবে যদি সুযোগ আসে তাহলে সংসদে গিয়ে প্রথমেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য জোরালো দাবী জানাবো। বিএনপি থেকে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যোগ্য। এতগুলো যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ একসাথে কাজ করলে আগামীতে অপশক্তিকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
শুচি বলেন, আমি বিএনপি’র একজন সক্রিয় কর্মী। দলের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করছি এবং নির্যাতিত নেতাকর্মীদের কাছে সবসময়ই এগিয়ে গেছি, তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এছাড়াও, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে দলীয় প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আমিনুল হককে বিজয়ী করতে দিনরাত ছুটে বেড়িয়েছি।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক সিনিয়র নেতাসহ জণগন চাইছেন আমি দলীয় ব্যানারে মেয়র নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়নে কিছু করি। দল যদি আমাকে মনোনীত করে তবে যদি সুযোগ আসে তাহলে মেয়র হয়ে প্রথমেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য জোরালো দাবী জানাবো। বিএনপি থেকে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যোগ্য। এতগুলো যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ একসাথে কাজ করলে আগামীতে অপশক্তিকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক হিসেবে খ্যাতি পাওয়া মাসউদা আফরোজ হক শুচিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র মেয়র প্রার্থী হিসাবে চান চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী। রাজনীতিতে একনিষ্ঠতা আর সদ্ব্যবহারে মাধ্যমে ঈর্ষণীয় জনসমর্থন আদায় করে নিজেকে অন্যন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন এই নারী।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপির নেতাকর্মী ও জেলাবাসী মনে করেন অবহেলিত এ জনপদকে ঢেলে সাজানোর জন্য শুচির মত একজনকে এ মূহুর্তে মেয়র হিসেবে প্রয়োজন। আফরোজ হক শুচি ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদের সপক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী করতে জেলার প্রতিটি অঞ্চলে ছুটে চলেছেন। শুচি বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রান্তিক জনগণের সামগ্রিক উন্নয়ন, নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, কৃষি ও শিল্প সম্প্রসারণে জন্য কাজ করে তিনি দেখিয়েছেন শহীদ জিয়ার প্রতি তাঁর ভালবাসা ও দর্শন।
শুচি বলেন, আমি বিএনপি’র একজন সক্রিয় কর্মী। দলের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করছি এবং নির্যাতিত নেতাকর্মীদের কাছে সবসময়ই এগিয়ে গেছি, তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এছাড়াও, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে দলীয় প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আমিনুল হককে বিজয়ী করতে দিনরাত ছুটে বেড়িয়েছি।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের অনেক সিনিয়র নেতাসহ জণগন চাইছেন আমি সংরক্ষিত আসনে এমপি হয়ে এলাকার উন্নয়নে কিছু করি। দল যদি আমাকে মনোনীত করে তবে যদি সুযোগ আসে তাহলে সংসদে গিয়ে প্রথমেই বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য জোরালো দাবী জানাবো। বিএনপি থেকে একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন চাওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা মনোনয়ন চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যোগ্য। এতগুলো যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ একসাথে কাজ করলে আগামীতে অপশক্তিকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।