এই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেওয়ার সময় পর্যন্ত উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন ওই ৪ কর্মকর্তা। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জামিন না মঞ্জুর হওয়া আসামিরা হলেন-সোনালী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নেপাল চন্দ্র সাহা (তৎকালীন খুলনা কর্পোরেট শাখার উপ মহাব্যবস্থাপক), ব্যাংকের খুলনা কর্পোরেট শাখার সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সমীর কুমার দেবনাথ, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার শেখ তৈয়াবুর রহমান ও সহকারী কর্মকর্তা কাজী হাবিবুর রহমান। তবে, এ মামলায় অপর আসামি মেসার্স সোনালী জুট মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এসএম এমদাদুল হোসেন পলাতক রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে তিন দফায় ব্যাংক থেকে ৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬৯ হাজার ১৭৪ টাকা ঋণ নিয়ে কোনো মালামাল না কিনে টাকা আত্মসাৎ করেন। এতে সরকারের সুদ-আসলে মোট ১২৬ কোটি ৮২ লাখ ৯৩ হাজার ২৮২ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করে দুদক।